ঢাকাই সিনেমার নবাগত নায়িকা রাজ রিপা। অভিনয়ে নাম লেখানোর আগে জাতীয় ব্যাডমিন্টন দলের (অনূর্ধ্ব-১৮) সদস্য ছিলেন তিনি। খুলনা বিভাগে চ্যাম্পিয়নও হয়েছিলেন। কিন্তু ব্যাডমিন্টনকে বিদায় জানিয়ে চলচ্চিত্রে ক্যারিয়ার গড়ার লড়াই করছেন তিনি।
২০২০ সালে ‘দহন’ সিনেমায় একটি ছোট চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। চলতি বছর মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত ‘ময়না’ সিনেমাটি। তার আরও এক ছবি ‘মুক্তি’। যা লম্বা সময় পার হলেও এখনও আলোর মুখ দেখেনি। আর তাই সিনেমাটির পরিচালক ইফতেখার চৌধুরীর বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
এই ক্ষোভ থেকেই রিপা তার ফেসবুকের ভেরিফায়েড আইডিতে পোস্ট দিয়ে জানান, তিনি দ্রুতই মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, এই ইন্ডাস্ট্রি আমার মতো মানুষের জন্য নয়। গত ৭ বছর একা একাই পথ চলেছি। ভালো-মন্দ সবকিছু দেখেই সিদ্ধান্ত নিলাম। কারও কাছে ঋণী নই, তবে পরিচালক ইফতেখার চৌধুরীর কাছে কিছু হিসাব বাকি রয়ে গেছে। তিনি হয়তো তা শোধ করবেন, না হয় গায়ের জোরে আমাকে সরিয়ে দেবেন।
রিপা অভিযোগ করেন, চার বছর ধরে নিজের পরিশ্রম দিয়ে ‘মুক্তি’ সিনেমাটি এগিয়ে নিতে গিয়েই তিনি মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়েছেন।
তার ভাষায়, আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে হয়তো অনেক আগেই ভেঙে পড়ত। বারবার ডিপ্রেশনে পড়েও একা একা উঠে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু আর কত ধৈর্য ধরা সম্ভব? স্পন্সর আনা পরিচালকের কাজ, শিল্পীর নয়। তবুও চেষ্টা করেছি, কিন্তু সফল হইনি। পরিচালক আমাকে নায়িকা বানানোর স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, অথচ নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই ভাবলেন না।
তিনি আরও জানান, আট বছরের মধ্যে পরিচালক কোনো বড় কাজ শেষ করতে পারেননি। ‘মুক্তি’ সিনেমাটিই কেবল তার একমাত্র চলমান প্রজেক্ট, তাও নাকি নানা অজুহাতে থেমে আছে। এমনকি পরিচালকের কাছ থেকে হুমকিও পেয়েছেন রিপা. তিনি বলেন, পরিচালক আমাকে বলেছেন, চাইলে সিনেমার হার্ডডিস্ক নষ্ট করে দিতে পারেন, তাহলে আর কিছু করার থাকবে না।
শেষে রাজ রিপা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমি জানি বিচার একদিন আল্লাহই করবেন। কিন্তু এই শহর আর এই ইন্ডাস্ট্রি আমার জন্য নয়। নিজের অনেক স্বপ্নকে মাটি চাপা দিয়ে দিচ্ছি আজ। হয়তো আমার মতো অসংখ্য স্বপ্নবাজ এভাবেই হার মানে বেইমানির কাছে।
২০২০ সালে ‘দহন’ সিনেমায় একটি ছোট চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। চলতি বছর মুক্তি পেয়েছে তার অভিনীত ‘ময়না’ সিনেমাটি। তার আরও এক ছবি ‘মুক্তি’। যা লম্বা সময় পার হলেও এখনও আলোর মুখ দেখেনি। আর তাই সিনেমাটির পরিচালক ইফতেখার চৌধুরীর বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
এই ক্ষোভ থেকেই রিপা তার ফেসবুকের ভেরিফায়েড আইডিতে পোস্ট দিয়ে জানান, তিনি দ্রুতই মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, এই ইন্ডাস্ট্রি আমার মতো মানুষের জন্য নয়। গত ৭ বছর একা একাই পথ চলেছি। ভালো-মন্দ সবকিছু দেখেই সিদ্ধান্ত নিলাম। কারও কাছে ঋণী নই, তবে পরিচালক ইফতেখার চৌধুরীর কাছে কিছু হিসাব বাকি রয়ে গেছে। তিনি হয়তো তা শোধ করবেন, না হয় গায়ের জোরে আমাকে সরিয়ে দেবেন।
রিপা অভিযোগ করেন, চার বছর ধরে নিজের পরিশ্রম দিয়ে ‘মুক্তি’ সিনেমাটি এগিয়ে নিতে গিয়েই তিনি মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়েছেন।
তার ভাষায়, আমার জায়গায় অন্য কেউ হলে হয়তো অনেক আগেই ভেঙে পড়ত। বারবার ডিপ্রেশনে পড়েও একা একা উঠে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু আর কত ধৈর্য ধরা সম্ভব? স্পন্সর আনা পরিচালকের কাজ, শিল্পীর নয়। তবুও চেষ্টা করেছি, কিন্তু সফল হইনি। পরিচালক আমাকে নায়িকা বানানোর স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, অথচ নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই ভাবলেন না।
তিনি আরও জানান, আট বছরের মধ্যে পরিচালক কোনো বড় কাজ শেষ করতে পারেননি। ‘মুক্তি’ সিনেমাটিই কেবল তার একমাত্র চলমান প্রজেক্ট, তাও নাকি নানা অজুহাতে থেমে আছে। এমনকি পরিচালকের কাছ থেকে হুমকিও পেয়েছেন রিপা. তিনি বলেন, পরিচালক আমাকে বলেছেন, চাইলে সিনেমার হার্ডডিস্ক নষ্ট করে দিতে পারেন, তাহলে আর কিছু করার থাকবে না।
শেষে রাজ রিপা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমি জানি বিচার একদিন আল্লাহই করবেন। কিন্তু এই শহর আর এই ইন্ডাস্ট্রি আমার জন্য নয়। নিজের অনেক স্বপ্নকে মাটি চাপা দিয়ে দিচ্ছি আজ। হয়তো আমার মতো অসংখ্য স্বপ্নবাজ এভাবেই হার মানে বেইমানির কাছে।